Posts

Showing posts from November, 2017

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (সহীহ বুখারী)

আমার জন্যে গোটা পৃথিবীকেই সিজদার জায়গা এবং পবিত্র করে দেয়া হয়েছে। (সহীহ বুখারী)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (সহীহ বুখারী)

দুনিয়াতে এমন ভাবে জীবন যাপন করো যেনো তুমি একজন গরীব কিংবা পথিক। (সহীহ বুখারী)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী [সহীহ মুসলিম)

আল্লাহ তোমাদের চেহারা সুরত ও ধনসম্পদ দেখবেননা,তিনি দেখবেন তোমাদের অন্তর ও কাজ [সহীহ মুসলিম)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (সহীহ বুখারী)

যে লড়ে যায় আল্লাহর বাণীকে বিজয়ী করার জন্যে সেই আল্লাহর পথে ( জিহাদ করে )। (সহীহ বুখারী)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (সহীহ বুখারী)

আল্লাহর পথে একটি সকাল কিংবা একটি সন্ধ্যা ব্যয় করা গোটা পৃথিবী এবং পৃথিবীর সমস্ত সম্পদের চেয়ে উত্তম। (সহীহ বুখারী)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (তাগরীব)

কোনো বান্দাহ ততোক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম হয়না, যতোক্ষণ তার মন ও যবান মুসলিম না হয়। (তাগরীব)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (আহমদ)

তুমি মুমিন হবে তখন, যখন তোমার ভালো কাজ তোমাকে আনন্দ দেবে, আর মন্দ কাজ দেবে মনোকষ্ট। (আহমদ)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (সহীহ বুখারী)

যে কেউ এই ঘোষণা দেবে : ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই আর মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহর রসূল’ – আল্লাহ তাকে জাহান্নামের জন্যে নিষিদ্ধ করে দেবেন।(সহীহ বুখারী)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (সহীহ বুখারী)

বান্দাহর উপর আল্লাহর অধিকার হলো, তারা কেবল তাঁরই আনুগত্য ও দাসত্ব করবে এবং তাঁর সাথে কোনো অংশীদার বানাবেনা। (সহীহ বুখারী)

হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী (সহীহ মুসলিম)

আল্লাহ সুন্দর! তিনি সৌন্দর্যকেই পছন্দ করেন। (সহীহ মুসলিম)

( সহীহ আল্ বুখারী শরীফ ) ( কোমল হওয়া অধ্যায় )(৫৯৭০-৬১২৬)

কোমল হওয়া অধ্যায় (৫৯৭০-৬১২৬) ➢ ৫৯৭০ মাক্কী ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ দুটি নিয়ামত এমন আছে, যে দুঁটোতে অনেক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। তা হল, সুস্থতা আর অবসর। আব্বাস আম্বরী (রহঃ) সাঈদ ইবনু আবূ হিন্দ (রহঃ) থেকে ইবনু আব্বাস (রাঃ) সুত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে অনুরুপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।  ➢ ৫৯৭১ মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার (রহঃ) আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আয় আল্লাহ! আখিরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন। সুতরাং আপনি আনসার আর মুহাজিরদের কল্যাণ দান করুন।  ➢ ৫৯৭২ আহমাদ ইবনু মিকদাম (রহঃ) সাহল ইবনু সা’দ সাঈদী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমরা খন্দকের যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সঙ্গে ছিলাম। তিনি খনন করছিলেন এবং আমরা মাটি সরাচ্ছিলাম। তিনি আমাদের দেখছিলেন। তখন তিনি বলছিলেনঃ আয় আল্লাহ! আখিরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন। সূতরাং আপনি আনসার ও মুহাজিরদেরকে মাফ করে দিন।  ➢ ৫৯৭৩ আবদুল্লাহ ইবনু মাসুলামা (রহঃ) সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) থে...

( সহীহ আল্ বুখারী শরীফ ) ( হাউয অধ্যায় )(৬১২৭-৬১৪১)

হাউয অধ্যায় (৬১২৭-৬১৪১) ➢ ৬১২৭ ইয়াহইয়া ইবনু হাম্মাদ (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) সুত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি তোমাদের আগে হাউয-এর কাছে পৌছব। অন্য সনদে আমর ইবনু আলী (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) সূত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি তোমাদের আগে হাউয-এর কাছে গিয়ে পৌছব। আর (ঐ সময়) তোমাদের কতিপয় লোককে নিঃসন্দেহে আমার সামনে উঠানো হবে। আবার আমার সামনে থেকে তাদেরকে পৃথক করে নেয়া হবে। তখন আমি আরয করব, প্রভু হে! এরা তো আমার উম্মাত। তখন বলা হবে, তোমার পরে এরা কি কীর্তি করেছে তাতো তুমি জানো না। আসিম আবূ ওয়াঈল থেকে তার অনুসরণ করেছে। এবং হুসায়ন হুযায়ফা সূত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন।  ➢ ৬১২৮ মূসা’দ্দাদ (রহঃ) ইবনু উমর (রাঃ)সুত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্নিত। তিনি বলেনঃ তোমাদের সামনে আমার হাউয এর দূরত্ব হবে এতটুকু যতটুকু দূরত্ব জারবা ও আযরুহ নামক স্থানদ্বয়ের মাঝে।  ➢ ৬১২৯ আমর ইবনু মুহাম্মাদ (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেনঃ আ...